মতামত

পার্বত্য অঞ্চলের ক্রীড়া উন্নয়নের নৈপথ্যের নায়ক নির্মল বড়ুয়া মিলন

জুঁই চাকমা: বাংলাদেশের বহুমাত্রিক সংস্কৃতির কেন্দ্রবিন্দু পার্বত্য চট্টগ্রাম। এ অঞ্চলের মানুষের জীবণ ধারার সাথে অঙ্গাঙ্গিকভাবে জড়িত রয়েছে ক্রীড়া ও সাংস্কৃতি। যাঁর হাতধরে পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে ক্রীড়ার সম্প্রসারন হয়েছে সে উন্নয়নের নৈপথ্যের নায়ক হচ্ছেন নির্মল বড়ুয়া মিলন।

২০০১ সালে তিনিই পাহাড়ের জেলা রাঙামাটিতে “রাঙামাটি জুডো ও কারাতে এসোসিয়েশন” প্রতিষ্ঠা করেন এবং রাঙামাটি জেলার ছেলে-মেয়েরা জুডো ও কারাতে প্রতিযোগিতায় দেশে-বিদেশে অংশ গ্রহনের সুযোগ পায়।

তিনি একাধারে ক্রীড়া সংগঠক, জুডো খোলোয়াড় বহু প্রতিভার অধিকারী গুণী সাংবাদিক। প্রচারবিমুখ এই মানুষটি খেলাধুলার পাশাপাশি ১৯৯৩ সালে দৈনিক করতোয়া পত্রিকায় সাংবাদিকতা শুরু করে পরে দৈনিক আজকের ভোলা পত্রিকায় একাধারে স্টাফ রিপোর্টার, সার্কুলেশন ম্যানেজার ও সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য হিসেবে কাজ করেছেন।

১৯৯৭ সালে পার্বত্য চুক্তির পর নিজ জন্মভুমি রাঙামাটিতে ফিরে মনযোগ দেন পার্বত্য এলাকার ক্রীড়া উন্নয়নে, পাশাপাশি বিভিন্ন সময়সাময়িক বিষয় নিয়ে বিশ্লেষণধর্মী কলাম লিখেন।

তার লেখা দৈনিক বাংলা বাজার, দৈনিক রাঙামাটি, দৈনিক আজকের ভোলা পত্রিকায়, দৈনিক গণকণ্ঠ ও দৈনিক গিরিদর্পণ পত্রিকায় নিয়মিত প্রকাশিত হয়।

ডিজিটাল বাংলাদেশ ঘোষনার পর তিনি আবার নেমে পরেন ডিজিটাল যোগাযোগ ব্যবস্থা ও ডিজিটাল তথ্যপ্রবাহের উন্নয়নে। তারই ফলশ্রুতিতে অনলাইন গণমাধ্যমের উন্নয়নের জন্য প্রতিষ্ঠা করেন সিএইচটি মিডিয়া টুয়েন্টিফোর ডটকম নামের জাতীয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল।

বর্তমানে পাঠকপ্রিয় নিউজ পোর্টাল সিএইচটি মিডিয়া টুয়েন্টিফোর ডটকম এর মুখ্য সম্পাদক ও প্রকাশকসহ দৈনিক সোনার বাংলা সম্পাদনা করছেন এবং জাতীয় পত্রিকা দৈনিক গণকণ্ঠ এর স্টাফ রিপোর্টার।

বাংলাদেশের বৌদ্ধ বড়ুয়া সম্প্রদায়ের মধ্যে যিনি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে জুডো খেলোয়াড়, প্রশিক্ষক, রেফারী ও সংগঠক হিসাবে যোগ্যতা ও দক্ষতার সাহিত জাপান কোদোকান ইউনিভার্সিটি এবং আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি থেকে ডিপ্লোমা ইন জুডো এবং অলিম্পিক সলিডারিটি জুডো রেফারী লাইসেন্সসহ আন্তর্জাতিক জুডো প্রশিক্ষক হিসেবে একাধিক ডিগ্রি অর্জন করেছেন।

তিনি ১৯৮৯ সালে বাংলাদেশ রাইফেলস (বিডিআর) বর্তমানে বিজিবি এর পক্ষে ১৩তম জাতীয় জুডো প্রতিযোগীতায় -৬০ কেজী ওজন শ্রেণীতে অংশ গ্রহণ করে তাম্র পদক অর্জন করে সেবছরই বাংলাদেশ জুডো ও কারাতে ফেডারেশন এর রেজি নং জুডো-১৫০০।

১৯৯০ সালে কালো ব্যাল্ট প্রথম ড্যান অর্জন করেন, ১৯৯০ সালে অষ্টম আন্তর্জাতিক জাপান কাপ জুডো প্রতিযোগীতায় স্বর্ণ পদক ১৯৯১ সালে নবম জাপান কাপ জুডো প্রতিযোগীতায় স্বর্ণ পদক, ১৯৯২ সালে দশম জাপান কাপ জুডো প্রতিযোগীতায় স্বর্ণ পদক, ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশ জুডো ফেডারেশন কর্তৃক জুডো কালো ব্যাল্ট ২য় ড্যান, সেবছরই বি-গ্রেড জুডো রেফারী লাইসেন্স অর্জন, ১৯৯৭ সালে বাংলাদেশ জুডো ও কারাতে ফেডারেশন কর্তৃক আয়োজিত জুডো প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে অংশ গ্রহণ, ভোলা জেলা ক্রীড়া সংস্থার মাধ্যমে ১৯৯৭ সালে বাংলাদেশ কোকো ফেডারেশন আয়োজিত প্রশিক্ষক প্রশিক্ষন/রেফারীজ কোর্সে সাফল্যের সাথে বাংলাদেশের প্রথম কোকো প্রশিক্ষক হিসেবে রাইসেন্স অর্জন, ১৯৯৭ সালে ২১তম জাতীয় জুডো প্রতিযোগীতায় বিচারকের দায়িত্ব পালন করেন।

১৯৯৮ সালে আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি কর্তৃক আযোজিত অলিম্পিক সলিডারিটি কোর্সেস কোর্সে অংশ গ্রহণ করে সাফল্যের সাথে লাইসেন্স অর্জন, ১৯৯৮ সালে স্পোর্টস লিডারস অব অলিম্পিক সলিডারিটি কোর্সে অংশ গ্রহণ, ১৯৯৯ সালে আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি আয়োজিত রেসলিং কোচেস কোর্সে অংশ গ্রহণ করে লাইসেন্স অর্জন, ১৯৯৯ আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি আয়োজিত জুডো কোচেস কোর্সে অংশ গ্রহণ করে লাইসেন্স অর্জন করেন।

২০০০ সালে রাঙামাটি পার্বত্য জেলায় বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশন আয়োজিত সলিডারিটি জুডো প্রশিক্ষন কোর্সে প্রশিক্ষণ পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন, আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি কর্তৃক আযোজিত স্পোর্টস লিডারশীপ প্রশিক্ষণ কোর্সে অংশ গ্রহন, ২০০০ সালের অক্টোবরে সোতোকান কারাতে ডো ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের প্রশিক্ষন, ঐ সময় ভারতের কলকাতায় পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক ক্রীড়া সংস্থার পক্ষে সোতোকান কারাতে ডো ইন্টারন্যাশনাল প্রতিযোগীতায় দায়িত্ব পালন, ২০০১ সালে দেরাদুন ভারতে অনুষ্ঠিত দক্ষিণ এশিয় কারাতে প্রতিযোগীতা ৪র্থ ওকাজাকি কাপ বাংলাদেশ জাতীয় দলের হয়ে সহকারি ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব পালন, ২০০৩ সালে বাংলাদেশ জুডো ফেডারেশন কর্তৃক কালো ব্যাল্ট ৩য় ড্যান অর্জন একই সময় এ-গ্রেড রেফারী লাইসেন্স অর্জন, ২০০৩ সালে স্বাধীনতা দিবস জাতীয় জুডো প্রতিযোগীতায় রেফারী হিসাবে দায়িত্ব পালন, ২০০৪ সালে এক্সিম ব্যাংক জুডো প্রতিযোগিতায় রেফারী এবং রাঙামাটি জুডো ও কারাতে এসোসিয়েশনের টিম ম্যানেজার হিসাবে দায়িত্ব পালন।

২০০৫ সালে ড্যান্ডি ডায়িং স্বাধীনতা দিবস প্রথম জাতীয় জুনিয়র জুডো প্রতিযোগীতা অফিসিয়াল হিসাবে দায়িত্ব পালন, এক্সিম ব্যাংক ২৬তম জাতীয় জুডো প্রতিযোগিতায় রেফারী হিসেবে দায়িত্ব পালন, বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় উশু এসোসিয়েশন আযোজিত শহীদ জিয়া স্মৃতি ৫ম জাতীয় উশু প্রতিযোগিতায় অফিসিয়াল হিসাবে দায়িত্ব পালন, ২০০৫ সালে জাপান কোদোকান জুডো ইউনিভার্সিটি থেকে ডিপ্লোমা ইন জুডো ডিগ্রি অর্জন, আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা ইউএনডিপি-সিএইচটিডিএফ এর অর্থায়নে পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্ণামেন্ট এ সদস্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন, ২০০৭ সালে এক্সিম ব্যাংক ২৭ তম জাতীয় জুডো প্রতিযোগিতায় রেফারী হিসাবে দায়িত্ব পালন, ২০০৯ সালে ব্যাংকক থাইল্যান্ডে অনুষ্ঠিত প্রথম এশিয়া মার্শাল আর্ট গেমস এ বাংলাদেশ জাতীয় মার্শাল আর্ট দলের বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের পক্ষে টীম অফিসিয়াল হিসাবে দায়িত্ব পালন।

আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি আয়োজিত স্পোর্টস এডমিনিস্ট্রেটরস কোর্সে অংশ গ্রহণ, ২০১২ সালে আন্তর্জাতিক জুডো ফেডারেশন আয়োজিত জুডো ফর পীস, আইজেএফ জুডো সামিট এন্ড সেমিনার দক্ষিণ এশিয়ান ক্যাডেট জুডো চ্যাম্পিয়নশীপ এ টেকনিক্যাল অফিসিয়াল হিসাবে দায়িত্ব পালন, ২০১৩ সালে বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশন ও বাংলাদেশ মার্শাল আর্ট কনফেডারেশন আয়োজিত ৩য় ফজিলাতুননেছা মুজিব এশিয়ান স্কয়াই চ্যাম্পিয়নশীপে অফিসিয়াল হিসেবে দায়িত্ব পালন, ২০১৫ সালে ভারতের কারাতে দো ইনদো রিও এসোসিয়েশন ইন্টারন্যাশনাল কর্তৃক বাংলাদেশের প্রধান সমন্বয়ক হিসেবে লাইসেন্স অর্জন।

এছাড়া তিনি বাংলাদেশ জুডো ফেডারেশনের হয়ে জুডো প্রশিক্ষক ও ফেডারেশনের প্রতিনিধি হিসেবে জুডো রিফ্রেশেস কোর্সে ভারত, নেপাল, ভুটান, শ্রীলংকাসহ একাধিক আন্তর্জাতিক কর্মসূচিতে অংশ গ্রহন করেন।

নির্মল বড়ুয়া মিলন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর চট্টগ্রাম ২৪ পদাতিক ডিভিশন, বিজিবির দক্ষিণ-পূর্ব রিজিয়ন, চট্টগ্রামসহ বিভিন্ন সেক্টরে, বিভিন্ন ব্যাটালিয়নে, ক্যাডেট কলেজে একজন জুডো প্রশিক্ষক ও রেফারি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

জাতীয় পর্যায়ে বাংলাদেশ জুডো ও কারাতে ফেডারেশনের কার্যনির্বাহী সদস্য, বাংলাদেশ এমেচার রেসলিং ফেডারেশনের কার্যনির্বাহী সদস্য, বাংলাদেশ মার্শাল আর্ট কনফেডারেশনের (জুজুৎস) এর কার্যনির্বাহী কমিটির সম্পাদক, ভোলা জেলা ক্রীড়া সংস্থা কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য, জাতীয় ক্রীড়া প্ররিষদের জুডো কাউন্সিলর, বিশিষ্ট ক্রীড়াবিদ হিসাবে রাঙামাটি জেলা প্রশাসকের প্রতিনিধি হিসেবে রাঙামাটি জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারন পরিষদের সদস্য, রাঙামাটি জেলা ক্রীড়া সংস্থার জুডো ও কারাতে উপ কমিটির সদস্য সচিব একাধিকবার দায়িত্ব পালন করেছেন।

তিনি প্রতিষ্ঠা করেছেন রাঙামাটি জুডো ও কারাতে এসোসিয়েশন, পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক ক্রীড়া সংস্থা, রাঙামাটি আর্চ্যারী ক্লাব, রাঙামাটি শরীর গঠন ক্লাব, রাঙামাটি কোকো ক্লাব, রাঙামাটি স্কয়াই ক্লাব ও ভোলা মার্শাল আর্ট সেন্টারসহ দেশে বিভিন্ন জেলায় ক্রীড়া সংগঠন গড়ে তোলার ক্ষেত্রে তার অগ্রণী ভুমিকা ছিলো।

তিনি রাঙামাটি রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির আজীবন সদস্য, বাংলাদেশ পরিবার পরিকল্পনা (এফপিএবি) সমিতির রাঙামাটি জেলা শাখার আজীবন সদস্য, সিএইচটি মিডিয়ার প্রতিষ্ঠাতা ও মুখ্য সম্পাদক, বাংলাদেশ অনলাইন নিউজ পোর্টাল এসোসিয়েশনের সহসভাপতি, জাতীয় অনলাইন প্রেস ক্লাবের প্রতিণ্ঠাতা সাংগঠনিক সম্পাদক, বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরামের চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক, বাংলাদেশ মাইনরিটি রাইটস ফোরামের চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক, পার্বত্য চট্টগ্রাম লেখক ফোরামের প্রতিষ্টাতা, রাঙামাটি জেলা অনলাইন প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, জনগণতন্ত্র ও কালেরদাবি পত্রিকর অনলাইন বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

তিনি ডয়চে ভেলে (ডি ডব্লিউ) একাডেমি ও আর্টিকেল নাইনটিন পরিচালিত ১০ সপ্তাহের “যোগাযোগ কৌশল প্রশিক্ষণ” অনলাইন কোর্সের ষষ্ঠ ব্যাচ ১৬ অক্টোবর ২০২১ তারিখে অংশ গ্রহন করেন এই কোর্সের মাধ্যমে সর্বশেষ গণমাধ্যম আইন, নীতি-নৈতিকতার প্রয়োগ এবং ডিজিটাল অধিকার ও নিরাপত্তা বিষয়ে প্রায়োগিক জ্ঞান অর্জন করেন। এই কোর্স সম্পন্ন করে তিনি বিদ্বেষমূলক বক্তব্য, মিথ্যা বা ভুয়া তথ্য, ব্যক্তিগত তথ্য, তথ্য নিরাপত্তা বিষয়ে সচেতন ও দায়িত্বশীল হয়ে উঠেন।

কোর্সের প্রশিক্ষণার্থী হিসাবে জবাবদিহিতা, সুশাসন, কর্মপরিবেশ, সাংবাদিকতার নীতি বা নিয়ম, সত্যবাদিতা, বস্তুনিষ্ঠতার নীতিমালা, নিরপেক্ষতা, ন্যায্যতা, প্রযুক্তিগত এবং ডিজিটাল অধিকার ও সুরক্ষা বিষয়ে জানবেন।

সফলভাবে কোর্স সম্পন্ন করার পরে বাংলাদেশ, ভারত ও আফগানিস্তান কান্ট্রি ম্যানেজারের ডয়চে ভেলে (ডি ডব্লিউ) একাডেমি ও আর্টিকেল নাইনটিন স্বীকৃত প্রশংসাপত্র অর্জন করেন।

এছাড়া নির্মল বড়ুয়া মিলন ডয়চে ভেলে (ডি ডব্লিউ) একাডেমি ও আর্টিকেল নাইনটিন পরিচালিত “গুজব ও তথ্যযাচাই: গণমাধ্যম সাক্ষরতা” অনলাইন কোর্স সফলভাবে সম্পন্ন করেন এই কোর্স তার ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনকে নিরাপদ রাখতে এবং সময়োপযোগী ও তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর গণমাধ্যম চর্চা/চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিশেষভাবে সহায়ক বিষয়ে জ্ঞান লাভ করেন।
সফলভাবে কোর্স সম্পন্ন করার পরে বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়া আঞ্চলিক পরিচালক এর ডয়চে ভেলে (ডি ডব্লিউ) একাডেমি ও আর্টিকেল নাইনটিন স্বীকৃত প্রশংসাপত্র অর্জন করেন। সেই সাথে নির্মল বড়ুয়া মিলন ডয়চে ভেলে (ডি ডব্লিউ) একাডেমি পক্ষ থেকে সাংবাদিকতায় স্নাতক ডিগ্রি মর্যাদা লাভ করেন।

নির্মল বড়ুয়া মিলন ১৯৬৫ সালের ১৬ ডিসেম্বর রাঙামাটির মানিকছড়িতে রুহিনী বড়ুয়া ও পুষ্পরানী বড়ুয়ার ঘরে জন্মগ্রহণ করেন।

সিএইচটি মিডিয়া পরিবারের পক্ষ থেকে ক্রীড়া সংগঠক, সৎ সাহসী সাংবাদিক ও গবেষক নিরঅহংকার পরউপকারীর মানুষটির প্রতি রইল শ্রদ্ধা ও ভালবাসা।

লেখক : জুঁই চাকমা
গণমাধ্যম কর্মী

Please follow and like us:

Related Articles

Check Also
Close
Back to top button